ডিঙ্গাচিকা
আমরা ঘোড়ার ডিমে অভ্যন্ত বাট খেয়ে নই।
সাদা কেশরওয়ালাকে ঘোড়া দেখানো হলে
আমরা পেলাম শার্প-এক্সেল হাসি
আর ডিঙ্গাচিকা নাচ
আমাদের বান্ধবীরা আলু পছন্দ করেন; বিনা
পয়সায় তাদের কেজি কেজি খুলে দিই চিপসের প্যাকেট
আর সোহরাওয়ার্দী লেকে চলতে লাগে
বেলুন তৈরির কর্মশালা-শব্দ হয় না, বোমা ফাটে
অথচ কারও কারও বৃদ্ধাঙ্গুলিডগায়
ঘোড়ার ডিম তারকা হাসে
এই হাসির তৈমুমে কোন পারফিউম নেই।
সন্ধ্যের দরজা
দিনকে গলাধাক্কায় এজলাসে পাঠালে
বাংলা ছবির নায়ক সে, আমার কাছে ঘুসিতে উল্টো পাঠালো
প্রায় মৃত
রাততাে দিনের শাসক সন্ধ্যের দরজা খুলে
ম্যানহোলে ফেললেই হয়।
মন্তব্য:
অরবিন্দ চক্রবর্তী
Member since